Category: নিয়মিত লেখা
-
নজদীপন্থীদের এজিদ বন্দনার আসল রহস্য! – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
এজিদের সমালোচনা করলে, কারবালার ঘটনার জন্য দায়ীদের অভিশাপ দিলে এদের বাপদাদাদের উপর অভিশাপ লাগবে। কাজেই কৌশলে আশুরাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে ইতিহাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে এই নফস-পূজারীরা।
-
সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [তিন] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।
-
সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [দুই] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।
-
সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [এক] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।
-
ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের শেষ প্রশ্নঃ “তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?” – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
“আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?” একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর। এরপরের ঘটনা আরো দীর্ঘ। সেদিকে না যাই। পবিত্র মস্তকগুলো, তাঁদের পবিত্র দেহগুলো। শিবিরের নারী ও শিশুগুলো। অসুস্থ জয়নাল আবেদীন। জয়নাব বিনতে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা। নবীপরিবারের সম্ভ্রম। ইবনে…
-
আহলে বাইত সম্পর্কে সঠিক না জানার ফল – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
আহলে বাইতের সাথে কার কার সংঘর্ষ হয়েছিল, কেন হয়েছিল, এসব ইসলামেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। এগুলো লুকানোর বিষয় নয়। ভাবছেন এগুলো বললে সাহাবাগণের সমালোচনা হবে? এসবই ইতিহাসের অংশ। এগুলো নিয়ে চর্চা না করলে ইতিহাস হারিয়ে যাবে। সত্য ঢাকা পড়বে। মিথ্যা সত্যের স্থান দখল করে নেবে। মিথ্যা জানার চেয়ে তিক্ত সত্য জানা অনেক ভালো। আর ইসলাম এমন কোনও…
-
আশুরা (এক) – কারবালার ঘটনা নিয়ে বাতিলদের মিথ্যাচার – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
আধ্যাত্মিক জগতের সম্রাট হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু), বাদশাহ হলেন হুসাইন, ধর্ম হলেন হুসাইন, ধর্মের আশ্রয়দাতা হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)। দিলেন মাথা মোবারক, না দিলেন বায়াতের হাত, ইয়াজিদের হাতে। সত্য তো এটাই যে কালেমার সমস্ত স্তম্ভই হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)।
-
“আমি যার মাওলা, এই আলীও তার মাওলা” – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী
মনে রাখবেন, যুগে যুগে আহলে বাইত অবহেলিত, লাঞ্ছিত, অত্যাচারিত, নির্যাতিত এবং হত্যার শিকার হয়েছেন আলেমরূপী, পাগড়ী-টুপিওয়ালা, নামাযী মানুষগুলো দ্বারাই। তরিকতের অনুসারী কারো পক্ষে এই বিশেষ দিনটিকে অস্বীকার করা বা এই হাদিসকে শিয়াদের দিয়ে দেবার কোনও উপায় নেই। কেননা, এই ঘোষণা দিয়ে মওলা আলী কারামুল্লাহ ওয়াজহুহুকে বেলায়েতের সম্রাট বানানো হয়েছে।
-
মহান কুরবানির বিনিময়ে বেঁচে গেলেন ইসমাইল (আ.): কে সেই মহান কুরবানি?
দুই জবেহের সন্তান রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আর সেই দুই জবেহের বিনিময় হলেন “মহান কুরবানি” ইমাম হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহু।
-
তুমিও দায়ী, কারণ তুমি নীরব [এক: সংখ্যালঘু এবং সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ]
আপনি ভাবছেন, দেশে এতো সমস্যা হলেও আমি তো ভালোই আছি? মনে রাখবেন, একদিন আপনার এ ভাবনা ভুল প্রমাণিত হবে। সেদিন আর কিছুই করার থাকবে না। দেশের এ অবস্থার জন্য যারাই নীরব তারা সবাই দায়ী। পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, সচেতন মহল, দেশের নাগরিক, সাধারণ এবং অসাধারণ সবাই। সবাই সচেতন হলে দেশ যেমন নিরাপদ থাকবে, দেশের মানুষ,…