কাসীদায়ে শাহ নি’মাতুল্লাহ রহঃ ভবিষ্যদ্বাণী যেভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে
প্রায় ৮শ বছর পূর্বে লিখিত ভারতবর্ষ এবং সমসাময়িক বিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে শাহ নি’মাতুল্লাহ রহঃ’র কবিতা। এ পর্যন্ত এর প্রতিটি ভবিষ্যৎবাণী অক্ষরে অক্ষরে ফলেছে।
A Blogg by Dr. Abdul-Baten Miaji
প্রায় ৮শ বছর পূর্বে লিখিত ভারতবর্ষ এবং সমসাময়িক বিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে শাহ নি’মাতুল্লাহ রহঃ’র কবিতা। এ পর্যন্ত এর প্রতিটি ভবিষ্যৎবাণী অক্ষরে অক্ষরে ফলেছে।
দেশ ত্যাগ করে এসে সহানুভূতি কুড়োতে বা দেশত্যাগ করার কাজটি জাস্টিফাই করতে অধিকাংশ মানুষ মুসলিম অত্যাচারের গল্প ফাঁদেন।
তাঁর ভালোবাসা, সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ, মানুষের প্রতি মমত্ববোধ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষকে আল্লাহ্র সৃষ্টি হিসেবে যথাযথ মর্যাদা এবং আপন করে নেয়ার মাধ্যমে তিনি একাই প্রায় ৯০ লক্ষ অমুসলিমকে ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আনতে সমর্থ হন। তিনি ছিলেন সূফী সাধক। ভালোবাসার ফেরিওয়ালা। ভালোবাসা বিলানোই তাঁর কাজ।
বাবা-মা, ভাইবোন, আত্মীয়পরিজন হারানোর কষ্ট আমাদের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে কেউ বেশি অনুধাবন করেন না। তাই উনার কাছে আকুতি থাকবে স্বজন হারানোর কষ্টে যেন পুরো দেশের মানুষকে আর শোকাভিভূত না করে। একটি ১৫ই আগস্ট পুরো জাতির কান্না। ঘরে ঘরে ১৫ই আগস্ট চাই না। যারা তাদের আপনজন হারাচ্ছেন তাদের জন্য সেটাই সবচেয়ে বড় ১৫ই আগস্ট।
ইউশা আ যখন নব্যুতের দায়িত্ব পান, আল্লাহ্ পাকের পক্ষ থেকে একটি ওহী আসে। সেখানে বলা হয়, বনী ইসরাইলের এক লক্ষ লোককে ধ্বংস করা হবে, যাদের মধ্যে ৪০ হাজার সৎ লোকও থাকবে। বাকি ৬০ হাজার থাকবে অসৎ লোক। নবী ইউশা জানতে চাইলেন, অসৎ লোকদের ধ্বংস হবার কারণ জানি, কিন্তু সৎ লোকদের কেন ধ্বংস করা হবে? উত্তরে আল্লাহ্ পাক জানান, এর কারণ এ সৎলোকগুলো অসৎলোকদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখে। তাদের সাথে পানাহার ও হাসি-তামাশায় যোগদান করে। আমার অবাধ্যতা ও পাপাচার দেখে কখনও তাদের চেহেরায় বিতৃষ্ণার চিহ্ন ফুটে উঠেনি।
চারকোণা একটি স্থাপনা। কাছ থেকে দেখলে কখনও মনে হয় খুব ছোট। কখনও আবার মনে হয় অনেক বড়। এর চারপাশে রয়েছে মসজিদুল হারাম। দশ লক্ষেরও বেশি মুসুল্লি যেখানে একসাথে নামায আদায় করতে পারেন। মসজিদুল হারাম অতিক্রম করে কা’বার দিকে অগ্রসর হতেই চোখে পড়ে কা’বা! মনে হয় পুরো চত্বর জুড়ে এ ঘরের অবস্থান। প্রশান্ত, প্রশস্ত, শান্তিময় কা’বা।
লক্ষ লক্ষ মানুষ আসে এই মেলায়। বিরতিহীন ভাবে চলে ঢোল, নারীপুরুষের সম্মিলিত নাচ। পশ্চিমাদের ডিস্কোর মতো। এটা অলির দোষ নয়। যারা মাজার পরিচালনা করেন তাদের দোষ।
প্রিয়া সাহা যাদেরকে মিসিং বা ডিজএপেয়ার্ড বলছেন তারা আসলে এদেশে ভালো থাকার পরও স্বেচ্ছায় দেশ ছেড়ে চলে গেছে। তাছাড়া মুসলমানদের তুলনায় হিন্দুদের প্রজনন ক্ষমতা কম। যেমন রোহিঙ্গা নারীদের প্রজনন ক্ষমতা অন্য বৌদ্ধ বা বাঙালী নারীর তুলনায় বেশি। ৪৭-এ দেশ ভাগের সময় এদেশে ২৯ ভাগের উপর হিন্দু থাকলেও এখন তা ৯ এ নেমে আসার এটিই মূল কারণ। তারা হারিয়ে যায় নি। স্বেচ্ছায় দেশ ত্যাগ করেছে। আমি বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাইনি। আমি এবং আমার স্ত্রী স্বেচ্ছায় দেশ ত্যাগ করে সুইডেনে আছি। কেউ পরিসংখ্যান দিয়ে বলতে পারে আমরা মিসিং। কেননা, আমাদের আপডেটেড ডাটা সরকার বা অন্য কারও খাতায় নেই।
মুসলমানদের আগে নিজেদের কুরআন ও সুন্নাহর দিকে ফিরে আসতে হবে। তাদেরকে সব ধরণের গোঁড়ামি পরিহার করতে হবে। জ্ঞান ও বিজ্ঞানে মনোযোগ দিতে হবে। উদারপন্থী সূফীবাদকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। ধর্মান্ধতা পরিহার করতে হবে। ঘৃণার পরিবর্তে ঘৃণা না ছড়িয়ে ধৈর্য্য আর সহনশীলতা দিয়ে কৌশলে এগুতে হবে। সবার আগে প্রয়োজন মধ্যপ্রাচ্যের ঘুমিয়ে থাকা আরব ক্ষমতালোভী নেতাদের ঘুম থেকে জেগে উঠা।
পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।– ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী শাহ নি’মাতুল্লাহ অলি রাহমাতুল্লাহি আলাইহির (১৩৩০-১৪৩১) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং হুঁশিয়ারিমূলক ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে বলতে গিয়ে মুসলিম রেনেসাঁর কবি আল্লামা ইকবাল রহঃও মুসলমানদের প্রতি বারবার জোর দিয়েছেন তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পরিষ্কার করে সামনে এগিয়ে যেতে। “জাভেদ নামায় তিনি একটি লাইন লিখেন এভাবেঃ در … Read more