শহীদ ফারুকী রহঃ স্মারক গ্রন্থ

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

শহীদ ফারুকী অনন্য। তিনি চেয়েছেন শহীদী মৃত্যু, আল্লাহ্ পাক তা কবুলও করেছেন। এ কারণেই এই শহীদের জীবন এবং কর্ম সম্পর্কে জানা সময়ের দাবি। তাঁর কর্ম ও নিষ্ঠা কিভাবে সত্য প্রচারে ভূমিকা রেখেছে তা অনুধাবন করা জরুরী। মিথ্যার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পাহাড়সম শক্ত প্রাচীর হয়ে কিভাবে তিনি সত্য তুলে ধরেছেন তা আমাদের অধ্যয়ন করা প্রয়োজন। একনিষ্ঠ ভাবে সতত উচ্চতায় পৌঁছুক এই শহীদের মর্যাদা। আমীন।

শাহাদাতে ইমাম হোসাইন রা. শিক্ষা ও দর্শন – শাইখুল ইসলাম ড. মুহাম্মদ তাহেরুল কাদেরী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।শাহাদাতে ইমাম হোসাইন রা. শিক্ষা ও দর্শন – বইটির এক ঝলকঃ ৬১ হিজরীতে ঘটে যাওয়া কারবালার নির্মম ঘটনার ইতিবৃত্ত এবং ইতিহাসের আলোকে সঠিক পর্যালোচনা জানতে এই বইটি পড়ুন। হুজুর শাইখুল ইসলামের বই মানেই সত্য নির্ভর বস্তুনিষ্ঠ এবং দলিল ভিত্তিক আলোচনা। “তুমি আমার, আমি তোমার” – সম্পর্ক কতোটা … Read more

শামে কারবালা

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

কারবালার সঠিক ইতিহাস জানতে আল্লামা শফি উকাড়ভি রচিত শামে কারবালা বইটি ডাউনলোড করুন।

“আমি যার মওলা, এই আলীও তার মওলা”- ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহ্‌ তাদের অলি, যারা আলীকে অলি মেনেছে। যারা আলীকে অলি মেনেছে তারা নবীজী [ﷺ] এঁরও অলি। যারা আলী আলাইহিস সালামের প্রতি শত্রুতা পোষণ করেছে তারা খোদ আল্লাহ্‌ ও আল্লাহ্‌র রাসূল [ﷺ] এর দুশমন হিসেবে পরিগণিত হবে। গাদিরে খুমের ঘোষণার পর হযরত আবু বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এবং উমর ফারুক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সবার আগে উঠে এসে মওলা আলী আলাইহিস সালামের হাত ধরে তাঁকে মুমিনদের মওলা হিসেবে অভিভাদন জানান এবং তাঁকে নিজেদের মওলা বলে মেনে নেন।

সাইয়্যেদুনা হাসান মুজতবাঃ ভুলে যাওয়া এক জান্নাতী সরদার – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

দুনিয়ার তাবৎ মুসলিম জানে সাইয়্যেদুনা ইমাম হাসান মুজতবা এবং সাইয়্যেদুনা ইমাম হুসাইন আলাইহিমাস সালাম জান্নাতের সরদার। জান্নাতে সবাই যুবক হবেন, কাজেই যুবক আর বয়স্কদের জন্য আলাদা কোন নেতা সেখানে থাকবেন না। কিন্তু দুনিয়ার বেশিরভাগ মুসলিমই জানে না দুনিয়ার জীবনে জান্নাতের এই যুবকদ্বয়ের কি কি অর্জন ছিল। ইমাম হুসাইন আঃ’র ব্যাপারে মানুষ কিছুটা জানে, কারবালার ঘটনার কারণে। কিন্তু ইমাম হাসান আঃ’র ব্যাপারে বিষপানে শাহাদাত বরণের বাইরে তেমন কিছুই জানে না। অথচ তাঁরা উভয়ে আহলে বাইতের অন্তর্গত। আর ইমাম সুয়ুতীর মতে প্রায় ৮০০ আয়াত নাযিল হয়েছে আহলে বাইতের শানে। তাঁদের শানে হাদিসের সংখ্যা অগণিত।

নজদীপন্থীদের এজিদ বন্দনার আসল রহস্য! – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

এজিদের সমালোচনা করলে, কারবালার ঘটনার জন্য দায়ীদের অভিশাপ দিলে এদের বাপদাদাদের উপর অভিশাপ লাগবে। কাজেই কৌশলে আশুরাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে ইতিহাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে এই নফস-পূজারীরা।

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [তিন] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [দুই] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [এক] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

সাইয়্যেদুনা হুসাইন আ’র শেষ প্রশ্নঃ “তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?” – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

“আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?” একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর। এরপরের ঘটনা আরো দীর্ঘ। সেদিকে না যাই। পবিত্র মস্তকগুলো, তাঁদের পবিত্র দেহগুলো। শিবিরের নারী ও শিশুগুলো। অসুস্থ জয়নাল আবেদীন। জয়নাব বিনতে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা। নবীপরিবারের সম্ভ্রম। ইবনে জিয়াদের কারাগার। কুফার গলিতে নবীপরিবারের পবিত্রা নারীগণের বেপর্দা করে প্রদর্শনের ব্যবস্থা। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে দামেস্কে প্রেরণ এবং দামেস্কের বাইরে চারদিন অপেক্ষা করা। কারণ এজিদ এমন বিজয়ে দামেস্ক শহর সাজাতে ব্যস্ত। তার উৎসবের দিন। আহ! নবীজী বলতেন, আমার আহলে বাইত, আমার আহলে বাইত, আমার আহলে বাইত। সে কথা যেন বাতাসে এখনো ধ্বনিত হচ্ছে।