মালমো থেকে স্টকহোম, এ্যা জার্নি বাই কার [ষষ্ঠ পর্ব] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

ঊর্ধ্ব শ্বাসে ছুটে চলা ঘোড়া দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। আমার বাচ্চাদেরও খুব শখ ঘোড়ায় চড়ার। বড়জন ৫ মাসের একটি কোর্স করেছে ঘোড়ায় চড়ার উপর। মেঝজনও আবদার করছে, সেও ঘোড়ায় চড়া শিখতে চায়। আমি উত্তর দেই, হবে ইন শা আল্লাহ! ঘোড়ার পীঠে সওয়ারী যদি সত্যের সৈনিক হয় তখন সে পথচলা হয়ে উঠে আরো রোমাঞ্চকর।

মালমো টু স্টকহোম এ্যা জার্নি বাই কার [পঞ্চম পর্ব]- ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

একেক করে শহর ও বন্দর পেরিয়ে গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছি। বাচ্চারা কখনো ঘুমাচ্ছে, কখনো আবার জেগে উঠে আশেপাশে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করছে, এটা কি, ওটা কি? ইয়ংশপিং পেরিয়ে লিংশপিং-এর দিকে গাড়ি ছুটে চলেছে। ধারণা করা হয় যে, প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা ব্যবসা বানিজ্যের কারণে সাগর বা লেকের তীরবর্তী শহরগুলোর নাম শপিং দিয়ে রাখা হয়েছে। পৃথিবীর বড় বড় শহরগুলো গড়ে উঠেছে সাগর ও নদীতীরবর্তী এলাকায়। পণ্য বহন এবং যোগাযোগের সুবিধার্থে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি শহর তাই জলপথকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে।

মালমো থেকে স্টকহোম, এ্যা জার্নি বাই কার [৪র্থ পর্ব]- ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

গ্রেনাকে বিদায় জানিয়ে ছুটে চললাম গন্তব্যের দিকে। ধীরে ধীরে গতি বেড়ে চলল। ৩০ থেকে ৫০, ৫০ থেকে ৭০, ৭০ থেকে ৯০ এভাবে। গাড়ির হাব্রিডের সিস্টেমের দিকে লক্ষ্য করছিলাম। গতি বাড়তে থাকলে হাইব্রিড থেকে অকটেনে চলে যাচ্ছে। হাইব্রিডে চললে আমার কোনও খরচ হয় না বললেই বলে। তখন গাড়ি বলে মূলত ব্যাটারির মাধ্যমে।