আল্লামা হাফেজ আব্দুল জলিল রহঃ এর জীবনী সংক্রান্ত পোস্ট
সিংহসম মহাপুরুষের জীবনী সময়ের দাবী!
==================
জগত বিখ্যাত আলেমে দ্বীন, রহিসুল ওলামা, শামছুল মাশায়েখ, মোজাহেদে দ্বীন ও মিল্লাত, মোনাজারে আজম, সুন্নী আন্দোলনের অগ্রনায়ক, বাতিলের আতংক, আপোষহীন বক্তা ও কলম সম্রাট, রাইহান উল্লাহ্, রাইহানুর রাসুল, নিশানে গাউসুল আজম, শমশীরে বাংলা, আক্বাঈদে ইমামে আহলে সুন্নাহ, পীরে তরিকত, রাহনুমায়ে শরীয়ত, ওস্তাজুল ওলামা, খলিফা-এ-বাগদাদ, আমার দাদার দাদা হযরত ভোলা গাজী মিয়াজী রাহিমাহুমুল্লাহ-এর সুযোগ্য নাতি অধ্যক্ষ্য আলহাজ্ব মাওলানা হাফেজ আব্দুল জলিল আমিয়াপুরী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির অন্তর্ধানের ৬ বছর অতিবাহিত হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত উনার কোন জীবনী প্রকাশিত হলো না। এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়।
==================
জগত বিখ্যাত আলেমে দ্বীন, রহিসুল ওলামা, শামছুল মাশায়েখ, মোজাহেদে দ্বীন ও মিল্লাত, মোনাজারে আজম, সুন্নী আন্দোলনের অগ্রনায়ক, বাতিলের আতংক, আপোষহীন বক্তা ও কলম সম্রাট, রাইহান উল্লাহ্, রাইহানুর রাসুল, নিশানে গাউসুল আজম, শমশীরে বাংলা, আক্বাঈদে ইমামে আহলে সুন্নাহ, পীরে তরিকত, রাহনুমায়ে শরীয়ত, ওস্তাজুল ওলামা, খলিফা-এ-বাগদাদ, আমার দাদার দাদা হযরত ভোলা গাজী মিয়াজী রাহিমাহুমুল্লাহ-এর সুযোগ্য নাতি অধ্যক্ষ্য আলহাজ্ব মাওলানা হাফেজ আব্দুল জলিল আমিয়াপুরী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির অন্তর্ধানের ৬ বছর অতিবাহিত হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত উনার কোন জীবনী প্রকাশিত হলো না। এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়।
তরুণ প্রজন্মের কাছে উনি ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছেন। পরবর্তী প্রজন্ম হয়তো জানবেই না এই সিংহসম মহাপুরুষ কে ছিলেন আর সুন্নিয়তের খেদমতে উনার অবদানই বা কী ছিল। যেই সিংহের সামনে বাতিলেরা ভীত হয়ে যেত, যার ইলম, ব্যক্তিত্ব আর উপস্থিত বুদ্ধিমত্তার সামনে সবাই নত হয়ে যেত, সেই সিংহপুরুষের জীবনী কেউ জানবে না তা কি করে হয়!
আমার জানামতে সুন্নীবার্তায় উনার জীবনের উপর স্বল্প সংখ্যক লেখক নিজেদের স্মৃতিচারণ করেছেন মাত্র। উনার জীবন ও সংগ্রামী অর্জনের উপর তেমন কিছুই লেখা হয় নি।
আমার মনে চায়, আমি উনার জীবন নিয়ে একটি গ্রন্থ রচনা করি। আমার সাথে উনার অনেক পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত স্মৃতি রয়েছে যেগুলো নিঃসন্দেহে পাঠকদের কিছুটা হলেও এই ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ সম্পর্কে অবগত করবে। দেশে এখনো এমন অনেকেই রয়েছেন যাদের সাথে এই মহামানবের অসংখ্য স্মৃতি রয়েছে। সবাই এক সাথে সেসব স্মৃতি একত্রিত করতে পারলে শিক্ষণীয় একটি পুস্তক হতে পারতো। সময় বড় নিষ্ঠুর। Better late than never! অনেক বেশি দেরি হয়ে যাবার আগেই উনার চারপাশের ওলামা, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, ছাত্র এবং ভক্তদের রেফারেন্সে নিয়ে একটি জীবনী রচনা না করলে উনার প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞতা করা হবে।আমি আপনাদের মতামত প্রত্যাশা করছি।
এক জুমায় কারামত আমি নিজে অবলোকন করেছি।আর একটি কারামত( ভৈরব) উনার ছাত্র হাঃ মাওঃ মশিউর রহমান।উনার থেকে শুনেছি।আপনিও হয়তো জেনে থাকবেন।
এক জুমায় কারামত আমি নিজে অবলোকন করেছি।আর একটি কারামত( ভৈরব) উনার ছাত্র হাঃ মাওঃ মশিউর রহমান।উনার থেকে শুনেছি।আপনিও হয়তো জেনে থাকবেন।01821055055
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ইনশা আল্লাহ আমি শীগ্রই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো।
আপনি চাইলে লিখে পাঠাতে পারেন। আমি আপনার লিখাটি আমাদের এই সাইটে প্রকাশ করবো, ইনশা আল্লাহ! এতে হুজুরের শান ও মান আরো বৃদ্ধি পাবে। জাযাকাল্লাহ!
Monjur Hosain
সম্ভবত ২০০৫ সাল।আমি তখন জলিল সাহেব (রহ)হুজুর এর ছাত্র হাফেজ মাওলানা মশিউর রহমান এর মাদ্রায় পড়ি।সেদিন ছিল জসনে জুলুশ এর দিন।হুজুর(রহ) খোতবা দিচ্ছিলেন।খোতবা শেষে হুজুর(রহ) ১২রবিউল আওয়াল মাহফিলের কালেকশান এর কথা বল্লেন।বল্লেন মাহফিলে ৩৩০০০হাজার এর বেশি খরচ হবে,সবাইকে শরীক হওয়ার জন্য।১জন লোক ৫০০,&৫০/১০০ করে ২/৩ জন দিলেন।অতপর কেউ কিছু বল্লেন না।হুজুর(রহ)কিছুক্ষণ চুপ রইলেন,হঠাত বলে উঠলেন”হে গাউছে পাক আমি আপনার সামনে এই কথা(কালেকশান)বলেছি।যদি আমার ব্যর্থতা হয়,তবে আপনারি ব্যর্থতা হবে”।উক্ত কথা বলার সাথে সাথে লোকেরা,কেউ টাকা কেউ তাবারুক এর প্রতিস্রুতি পূর্বক উল্লেখি টাকার সংখ্যা থেকে বেশি হতে লাগলো।তারপর হুজুর(রহ) বল্লেন,আমাদের সম্ভাব্য বাজেটের কালেকশান সমাপ্ত হয়েছে।আর টাকার প্রয়োজন নেই।এই ঘটনা দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।হয়তো উপস্থিত অনেকে বিষয়টি খেয়াল করেনি।আমি ঔ দিন গাউছুল আযম মসজিদে স্বশরীরে উপস্থিত ছিলাম।এবং আমি জুলুশে ব্যাচ ধারন কারি সদস্য ছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ