Author: bmiaji

Al Quran & Dua App Read & Explore Privacy Policy 0

Al Quran & Dua App Read & Explore Privacy Policy

Last updated: January 23, 2025 Permissions We currently ask for permissions for POST_NOTIFICATIONS, FOREGROUND_SERVICE_MEDIA_PLAYBACK and FOREGROUND_SERVICE_DATA_SYNC in order you to be able to download and play Quran verses. The app also needs your permission...

0

নজদীপন্থীদের এজিদ বন্দনার আসল রহস্য! – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

এজিদের সমালোচনা করলে, কারবালার ঘটনার জন্য দায়ীদের অভিশাপ দিলে এদের বাপদাদাদের উপর অভিশাপ লাগবে। কাজেই কৌশলে আশুরাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে ইতিহাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে এই নফস-পূজারীরা।

0

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [তিন] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

0

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [দুই] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

0

সাহাবাগণ নক্ষত্রসম, তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা [এক] – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন হলেন আকাশের নক্ষত্রের মতো। নক্ষত্র যেমন জ্বলজ্বল করে জ্বলে রাতের আঁধারে সমুদ্রে ভেসে চলা নাবিককে পথে দেখায়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহী ওয়াসাল্লামের একেকজন সাহাবা ঠিক তেমনি। ফেতনার ডুবে যাওয়া উম্মতকে পথ দেখান তাঁরা। তাঁদের অনুসরণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। তাঁরা সত্যের মাপকাঠি।

12

ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের শেষ প্রশ্নঃ “তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?” – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

“আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?” একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর। এরপরের ঘটনা আরো দীর্ঘ। সেদিকে না যাই। পবিত্র মস্তকগুলো, তাঁদের পবিত্র দেহগুলো। শিবিরের নারী ও শিশুগুলো। অসুস্থ জয়নাল আবেদীন। জয়নাব বিনতে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা। নবীপরিবারের সম্ভ্রম। ইবনে জিয়াদের কারাগার। কুফার গলিতে নবীপরিবারের পবিত্রা নারীগণের বেপর্দা করে প্রদর্শনের ব্যবস্থা। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে দামেস্কে প্রেরণ এবং দামেস্কের বাইরে চারদিন অপেক্ষা করা। কারণ এজিদ এমন বিজয়ে দামেস্ক শহর সাজাতে ব্যস্ত। তার উৎসবের দিন। আহ! নবীজী বলতেন, আমার আহলে বাইত, আমার আহলে বাইত, আমার আহলে বাইত। সে কথা যেন বাতাসে এখনো ধ্বনিত হচ্ছে।

0

আহলে বাইত সম্পর্কে সঠিক না জানার ফল – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

আহলে বাইতের সাথে কার কার সংঘর্ষ হয়েছিল, কেন হয়েছিল, এসব ইসলামেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। এগুলো লুকানোর বিষয় নয়। ভাবছেন এগুলো বললে সাহাবাগণের সমালোচনা হবে? এসবই ইতিহাসের অংশ। এগুলো নিয়ে চর্চা না করলে ইতিহাস হারিয়ে যাবে। সত্য ঢাকা পড়বে। মিথ্যা সত্যের স্থান দখল করে নেবে। মিথ্যা জানার চেয়ে তিক্ত সত্য জানা অনেক ভালো। আর ইসলাম এমন কোনও ঠুনকো ধর্ম নয় যে, তিক্ত সত্য প্রকাশ হলে ইসলাম ডুবে যাবে। বরং আসল বিষয় উল্টোটা। সত্য জানা না থাকায় মুসলমানগণ দিকে দিকে মার খাচ্ছে।

0

আশুরা (এক) – কারবালার ঘটনা নিয়ে বাতিলদের মিথ্যাচার – ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী

আধ্যাত্মিক জগতের সম্রাট হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু),
বাদশাহ হলেন হুসাইন,
ধর্ম হলেন হুসাইন,
ধর্মের আশ্রয়দাতা হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)।
দিলেন মাথা মোবারক, না দিলেন বায়াতের হাত, ইয়াজিদের হাতে।
সত্য তো এটাই যে কালেমার সমস্ত স্তম্ভই হলেন হুসাইন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)।

0

মোহররম – কাজী নজরুল ইসলাম

কবি কাজী নজরুল ইসলাম ১৯২০ সালের মার্চ মাসে সেনাবাহিনী থেকে ফিরে আসেন কোলকাতায়। তার চার মাস পর তিনি লিখেছিলেন তার বিখ্যাত ‘মহররম’ কবিতা। পবিত্র আশুরা উপলক্ষে মাসিক ‘মোসলেম ভারত’ পত্রিকায় ৮ আশ্বিন ১৩২৭ বঙ্গাব্দ, ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯২০ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক হিজরীর ১৩৩৯ সনের ১০ মহররম হাবিলদার কাজী নজরুল ইসলাম নামে এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।