ইরফান-উল-কুরআন কেন অনন্য? পর্ব-০১
কুরআনুল কারীমের সর্বপ্রথম বিজ্ঞানময় তাফসিরী তরজমা “ইরফান-উল-কুরআন” কেন অনন্য??
A Blogg by Dr. Abdul-Baten Miaji
কুরআনুল কারীমের সর্বপ্রথম বিজ্ঞানময় তাফসিরী তরজমা “ইরফান-উল-কুরআন” কেন অনন্য??
পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।মূল কুরাআনুল কারীম পৃথিবীর সব দেশে, সব স্থানে একই রকম, পার্থক্যহীন। কিন্তু কুরআনুল কারীমের অনুবাদ ভাষাভেদে ভিন্ন ভিন্ন। এমন কি একই ভাষায় একাধিক ও ভিন্ন ভিন্ন অনুবাদ বিদ্যমান। অনুবাদকের প্রজ্ঞা, ভাষায় দক্ষতা, ইসলামি জ্ঞানে পাণ্ডিত্য, ইসলামের ইতিহাসে দখল ইত্যাদি বিষয়ের প্রভাব পড়ে অনুবাদে। এটা সহজেই বোধগম্য। সাধারণ … Read more
ইরফান-উল-কুরআন পবিত্র কুরআনের শাব্দিক অনুবাদ নয়, বরং এটি পবিত্র কুরআনের সবচে আধুনিক, বিজ্ঞানভিত্তিক, আধ্যাত্মিক, আত্মিক ও প্রেমময় বিশ্লেষণ। ইরফান-উল-কুরআন তাই শাইখ-উল-ইসলাম ডক্টর মুহাম্মাদ তাহির-উল-ক্বাদরী মাদ্দা জিল্লুহুল আলীর অনবদ্য সৃষ্টি। তিনি জাতিসংঘ কর্তৃক মনোনীত শান্তির দূত। দেশে দেশে, জাতিতে জাতিতে শান্তি ও ভালোবাসার ফেরিওয়ালা তিনি। সহস্রাধিক মৌলিক রচনার মাঝে এই ইরফানুল কুরআন ভিন্নতা নিয়ে হাজির হয়েছে। মানুষের জন্যে, মানবকল্যাণে।
পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।হুজুর শাইখ-উল-ইসলাম ড. মুহাম্মাদ তাহির-উল-কাদরী মা. জি. আ.র জীবনী। শাইখ উল ইসলাম ডক্টর মুহাম্মদ তাহির উল ক্বাদরী এবং মিনহাজ উল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল পর্ব-০১-ইঞ্জিনিয়ার নাসির, যুক্তরাষ্ট্র কানাডা প্রবাসী শাইখ উল ইসলাম প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মাদ তাহির উল ক্বাদরী অনুপম পাণ্ডিত্যের অধিকারী একজন কালোত্তীর্ণ আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি ইসলামী শাস্ত্রীয় জ্ঞান, … Read more
পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।শাইখ-উল-ইসলাম ড. তাহির-উল-কাদরী মা. জি. আ. লিখিত বইগুলো পিডিএফ পোষ্ট করছি। বইগুলো ডাউনলোড করতে রাইট ক্লিক করে সেভ এজ সিলেক্ট করুন প্লিজ। ১. কিতাবঃ খাসায়েসে মুস্তফা ﷺ (57MB) ২. কিতাবঃ শ্বেতমুক্তা মা ফাতেমাতুয যাহরা (আঃ) ৩. [মিলাদুন্নবী (ﷺ)] (64 MB) ৪. হাসনাইনে কারিমের পদমর্যাদা ৫. শাফায়াতে সায়্যিদিল মুরসালীন ৬. উসীলার বৈধ্যতা ৭. নবীজী (ﷺ) এর … Read more
ঊর্ধ্ব শ্বাসে ছুটে চলা ঘোড়া দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। আমার বাচ্চাদেরও খুব শখ ঘোড়ায় চড়ার। বড়জন ৫ মাসের একটি কোর্স করেছে ঘোড়ায় চড়ার উপর। মেঝজনও আবদার করছে, সেও ঘোড়ায় চড়া শিখতে চায়। আমি উত্তর দেই, হবে ইন শা আল্লাহ! ঘোড়ার পীঠে সওয়ারী যদি সত্যের সৈনিক হয় তখন সে পথচলা হয়ে উঠে আরো রোমাঞ্চকর।
একেক করে শহর ও বন্দর পেরিয়ে গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছি। বাচ্চারা কখনো ঘুমাচ্ছে, কখনো আবার জেগে উঠে আশেপাশে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করছে, এটা কি, ওটা কি? ইয়ংশপিং পেরিয়ে লিংশপিং-এর দিকে গাড়ি ছুটে চলেছে। ধারণা করা হয় যে, প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা ব্যবসা বানিজ্যের কারণে সাগর বা লেকের তীরবর্তী শহরগুলোর নাম শপিং দিয়ে রাখা হয়েছে। পৃথিবীর বড় বড় শহরগুলো গড়ে উঠেছে সাগর ও নদীতীরবর্তী এলাকায়। পণ্য বহন এবং যোগাযোগের সুবিধার্থে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি শহর তাই জলপথকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে।
গ্রেনাকে বিদায় জানিয়ে ছুটে চললাম গন্তব্যের দিকে। ধীরে ধীরে গতি বেড়ে চলল। ৩০ থেকে ৫০, ৫০ থেকে ৭০, ৭০ থেকে ৯০ এভাবে। গাড়ির হাব্রিডের সিস্টেমের দিকে লক্ষ্য করছিলাম। গতি বাড়তে থাকলে হাইব্রিড থেকে অকটেনে চলে যাচ্ছে। হাইব্রিডে চললে আমার কোনও খরচ হয় না বললেই বলে। তখন গাড়ি বলে মূলত ব্যাটারির মাধ্যমে।
২০২০-এর মডেলের গাড়ি। প্রযুক্তির উৎকর্ষ পুরোপুরি ব্যবহৃত হয়েছে এই মডেলে। চালকবিহীন গাড়ির একধাপ কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কেবল সাবধানতার জন্য স্টিয়ারিং-এ হাত রাখা। এক্সেলারেটর থেকে পা তুলে নিয়েছি সেই শুরু থেকেই। তবে যে কোনও পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণ রাখতে একটু সজাগ থাকা চাই। সে ধরণের সাবধানতা অবলম্বন করে পথ চলছি।
হাই-ওয়েতে নেমেই গাড়ি পুরো অটো করে দিলাম। ক্রুজ কন্ট্রোলার অন করে দিলাম। যাতে স্পীড বাড়ানো বা কমানোর জন্য আমাকে ভাবতে না হয়। এ বিশেষ সিস্টেম নিজে থেকেই সামনের গাড়ির সাথে দূরত্ব বজায় রেখে স্পীড নিয়ন্ত্রণ করে।