আশুরা, শোহাদায়ে কারবালার স্মরণ, সুন্নি-শিয়া বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নত্তোরঃ – Mohammed Saiful Azam Al-Azhary
“এই যুদ্ধে এবং দ্বন্দ্বে হযরত আলী (রাঃ) হক্ব ছিলেন। হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ)-র টা বিদ্রোহ ছিল।”
ডক্টর মিয়াজী ডট কম | drmiaji.com
Articles on contemporary Muslim World!
“এই যুদ্ধে এবং দ্বন্দ্বে হযরত আলী (রাঃ) হক্ব ছিলেন। হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ)-র টা বিদ্রোহ ছিল।”
মনে রাখবেন, যুগে যুগে আহলে বাইত অবহেলিত, লাঞ্ছিত, অত্যাচারিত, নির্যাতিত এবং হত্যার শিকার হয়েছেন আলেমরূপী, পাগড়ী-টুপিওয়ালা, নামাযী মানুষগুলো দ্বারাই। তরিকতের অনুসারী কারো পক্ষে এই বিশেষ দিনটিকে অস্বীকার করা বা এই হাদিসকে শিয়াদের দিয়ে দেবার কোনও উপায় নেই। কেননা, এই ঘোষণা দিয়ে মওলা আলী কারামুল্লাহ ওয়াজহুহুকে বেলায়েতের সম্রাট বানানো হয়েছে।
আমি যার মাওলা, এই আলীও তার মাওলা।” হে আল্লাহ! যে তাঁকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে, তাকেও তুমি বন্ধুরূপে গ্রহণ করো। যে তাঁর সাথে শত্রুতা করবে, তুমিও তার সাথে শত্রুতা করো। যে তাঁকে ভালোবাসবে, তাকে তুমিও ভালোবাস। যে তাকে ঘৃণা বা অপদস্থ করবে, তাকে তুমিও ঘৃণা ও অপদস্থ করো। যে তাঁকে সাহায্য করবে, তাকে তুমিও সাহায্য করো এবং যে তাঁকে সাহায্য থেকে বিরত থাকবে, তাকে তুমিও সাহায্য থেকে বিরত থাকো এবং সে যেদিকে ঘোরে, সত্যকেও তার সাথে সেদিকে ঘুরিয়ে দাও।
আমরা যখনই কোনও জওয়ানের কাছে শুনি যে, তিনি জম্মু-কাশ্মীরে কর্মরত তখনই আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। কারণ সেখানে জীবনের ঝুঁকি অনেক বেশি। লিখছেন দেবযানী ভৌমিক চক্রবর্তী
আন্তর্জালে কাশ্মীরি মেয়ে ও ‘ম্যারি কাশ্মীরি গার্ল’ সার্চ করে বিশ্ব কাঁপালেন আপনারা। ভাগ্যিস, গুগল ছিল! নইলে জানাই যেত না আপনাদের এমন সৌন্দর্যবোধের কথা। লিখছেন জিনাত রেহেনা ইসলাম
মানবজাতির শিক্ষক হজরত মুহাম্মদ (ﷺ), তিনি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ বা শিক্ষক নন। মানব জীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ের শিক্ষক। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন মুক্তির দূত হিসেবে। তিনি শুধু বাণী পৌঁছে দিয়েই তার দায়িত্ব পালন করেননি, নিজের জীবনে তা বাস্তবায়ন করে আদর্শ উপস্থাপন করেছেন। ব্যবহারিক বিজ্ঞানের শিক্ষকের ভূমিকা পালন করেছেন।
দুই জবেহের সন্তান রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আর সেই দুই জবেহের বিনিময় হলেন “মহান কুরবানি” ইমাম হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহু।
ইসরাইলের জায়নবাদীরা সমগ্র আরব ভূখন্ড নিয়ে গ্রেটার ইসরাইল গঠনের স্বপ্ন দেখে এবং সেই লক্ষ্য অর্জনে ফিলিস্তিনের অবশিষ্ট অংশে হাজার হাজার নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ঠিক একইভাবে ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা ঔপনিবেশিক আমলের বৃটিশ-ভারতভুক্ত সমগ্র অঞ্চল নিয়ে অখন্ড ভারতের স্বপ্ন দেখে।
আপনি ভাবছেন, দেশে এতো সমস্যা হলেও আমি তো ভালোই আছি? মনে রাখবেন, একদিন আপনার এ ভাবনা ভুল প্রমাণিত হবে। সেদিন আর কিছুই করার থাকবে না। দেশের এ অবস্থার জন্য যারাই নীরব তারা সবাই দায়ী। পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, সচেতন মহল, দেশের নাগরিক, সাধারণ এবং অসাধারণ সবাই। সবাই সচেতন হলে দেশ যেমন নিরাপদ থাকবে, দেশের মানুষ, দেশের সম্পদ ও সম্মান সবই নিরাপদে থাকবে। দেশ হায়েনার কবলে পড়লে সবাই ভুক্তভোগী হবেন। মনে রাখবেন, নগর যখন পোড়ে, দেবালয় তা থেকে রক্ষা পায় না।
ভারতের এই ঘটনাবলির প্রতিক্রিয়া কেবল ভারতের রাজনৈতিক মানচিত্রের মধ্যে সীমিত থাকবে, এমন ভাববার পক্ষে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না। এটা কেবল এই কারণে নয় যে কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান-ভারতের ৭০ বছরের দ্বন্দ্ব-সংঘাত আছে। এই কারণেও যে এখন কোনো ঘটনাই সীমান্তে কাঁটাতার দিয়ে আটকানো যায় না। আপাতত যদি ভারতের সৈন্যরা কাশ্মীরে তাঁদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সক্ষমও হন, তবে তার অর্থ এই নয় যে কাশ্মীরে অনন্তকালের জন্য কবরের শান্তি নেমে আসবে।
More