Category: মুসলিম বিশ্ব – অন্যদের লেখা
This category is intended to collect articles and news on Muslim world from other sources written by others.
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ১৯২০ সালের মার্চ মাসে সেনাবাহিনী থেকে ফিরে আসেন কোলকাতায়। তার চার মাস পর তিনি লিখেছিলেন তার বিখ্যাত ‘মহররম’ কবিতা। পবিত্র আশুরা উপলক্ষে মাসিক ‘মোসলেম ভারত’ পত্রিকায় ৮ আশ্বিন ১৩২৭ বঙ্গাব্দ, ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯২০ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক হিজরীর ১৩৩৯ সনের ১০ মহররম হাবিলদার কাজী নজরুল ইসলাম নামে এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
“এই যুদ্ধে এবং দ্বন্দ্বে হযরত আলী (রাঃ) হক্ব ছিলেন। হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ)-র টা বিদ্রোহ ছিল।”
আমরা যখনই কোনও জওয়ানের কাছে শুনি যে, তিনি জম্মু-কাশ্মীরে কর্মরত তখনই আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। কারণ সেখানে জীবনের ঝুঁকি অনেক বেশি। লিখছেন দেবযানী ভৌমিক চক্রবর্তী
আন্তর্জালে কাশ্মীরি মেয়ে ও ‘ম্যারি কাশ্মীরি গার্ল’ সার্চ করে বিশ্ব কাঁপালেন আপনারা। ভাগ্যিস, গুগল ছিল! নইলে জানাই যেত না আপনাদের এমন সৌন্দর্যবোধের কথা। লিখছেন জিনাত রেহেনা ইসলাম
মানবজাতির শিক্ষক হজরত মুহাম্মদ (ﷺ), তিনি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ বা শিক্ষক নন। মানব জীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ের শিক্ষক। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন মুক্তির দূত হিসেবে। তিনি শুধু বাণী পৌঁছে দিয়েই তার দায়িত্ব পালন করেননি, নিজের জীবনে তা বাস্তবায়ন করে আদর্শ উপস্থাপন করেছেন। ব্যবহারিক বিজ্ঞানের শিক্ষকের ভূমিকা পালন করেছেন।
ইসরাইলের জায়নবাদীরা সমগ্র আরব ভূখন্ড নিয়ে গ্রেটার ইসরাইল গঠনের স্বপ্ন দেখে এবং সেই লক্ষ্য অর্জনে ফিলিস্তিনের অবশিষ্ট অংশে হাজার হাজার নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ঠিক একইভাবে ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা ঔপনিবেশিক আমলের বৃটিশ-ভারতভুক্ত সমগ্র অঞ্চল নিয়ে অখন্ড ভারতের স্বপ্ন দেখে।
ভারতের এই ঘটনাবলির প্রতিক্রিয়া কেবল ভারতের রাজনৈতিক মানচিত্রের মধ্যে সীমিত থাকবে, এমন ভাববার পক্ষে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না। এটা কেবল এই কারণে নয় যে কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান-ভারতের ৭০ বছরের দ্বন্দ্ব-সংঘাত আছে। এই কারণেও যে এখন কোনো ঘটনাই সীমান্তে কাঁটাতার দিয়ে আটকানো যায় না। আপাতত যদি ভারতের সৈন্যরা কাশ্মীরে তাঁদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সক্ষমও হন, তবে তার অর্থ এই নয় যে কাশ্মীরে অনন্তকালের জন্য কবরের শান্তি নেমে আসবে।
ভারতের এনআরসি মানে আসামের তথাকথিত বৈধ ভারতীয় নাগরিক বাছাই। কারা ভারতীয় নয়, তা খুঁজে বের করার নামে এক মুসলমানবিদ্বেষী প্রক্রিয়া। যার পেছনের বিদ্বেষী ভাবনা হলো, আসামের কোথাও কোনো মুসলমানকে পাওয়া গেলেই তা নিশ্চিত ধরে নেয়া যে সে বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ উদ্বাস্তু। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে গত ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে তিন বছরের মধ্যে এই নাগরিক তালিকা তৈরির কাজ শেষ করে এক চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করতে হবে- এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।