Tagged: বসনিয়া হারজেগবিনা
মুসলমানদের আগে নিজেদের কুরআন ও সুন্নাহর দিকে ফিরে আসতে হবে। তাদেরকে সব ধরণের গোঁড়ামি পরিহার করতে হবে। জ্ঞান ও বিজ্ঞানে মনোযোগ দিতে হবে। উদারপন্থী সূফীবাদকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। ধর্মান্ধতা পরিহার করতে হবে। ঘৃণার পরিবর্তে ঘৃণা না ছড়িয়ে ধৈর্য্য আর সহনশীলতা দিয়ে কৌশলে এগুতে হবে। সবার আগে প্রয়োজন মধ্যপ্রাচ্যের ঘুমিয়ে থাকা আরব ক্ষমতালোভী নেতাদের ঘুম থেকে জেগে উঠা।
যে স্পেন এক সময় মুসলমানেরা ৭ শ বছর ধরে শাসন করেছে, সে স্পেন এখন খৃষ্টানদের। কর্দোবার যে জামে মসজিদে ইসলামের ইতিহাসের বিখ্যাত সব স্কলার, মুহাদ্দিস, মুফাসসীর, পণ্ডিত ও বোদ্ধা ব্যক্তিবর্গ কুরআন, সুন্নাহ আর ফিকহের দরস দিতেন, সে মসজিদ আজ অমুসলিমদের দখলে। শুধু তা-ই নয়, সে মসজিদকে তারা রুপান্তর করেছে গির্জায়।
আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা শান্তিপ্রিয় এবং অসাম্প্রদায়িক। আমরা সকল ধর্ম এবং বর্ণের মানুষ এক সাথে একই ভৌগলিক সীমারেখায় এক দেশের নাগরিক হিসেবে বসবাস করতে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই উদার এবং ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী। এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে দিকে দিকে বিভিন্ন সন্ত্রাসী, হিংস্র এবং সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। অনেকদিন থেকেই হিন্দুদের বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা শুনে আসছি। এবার শুনছি পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত বৌদ্ধদের মুখ থেকে। তারা কেবল মুসলিম বিদ্বেষীই নয়, চরম হিংস্র এবং ভয়ংকর রকমের বর্ণবাদী।
– ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী শাহ নি’মাতুল্লাহ অলি রাহমাতুল্লাহি আলাইহির (১৩৩০-১৪৩১) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং হুঁশিয়ারিমূলক ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে বলতে গিয়ে মুসলিম রেনেসাঁর কবি আল্লামা ইকবাল রহঃও মুসলমানদের প্রতি বারবার জোর দিয়েছেন তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য...
শাহ নি’মাতুল্লাহ অলি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো থেকে কিছু ঘটনা এমন সূক্ষ্ম এবং নির্ভুল ভাবে বর্ণনা করে গেছেন যে বিভিন্ন ঘটনার নায়ক এবং খলনায়কদের নাম কিংবা তাদের নামের অদ্যাক্ষর কিংবা বিশেষ কিছু নিদর্শন পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরেছেন। তাঁর ওই ভবিষ্যৎবাণীর বিশেষ অংশগুলোতে সমসাময়িক বিশ্ব এবং বিশেষ করে ভারতবর্ষের মুসলমানদের অবস্থা বিশেষ গুরুত্বের সাথে উল্লেখিত হয়েছে। ফলে তাঁর ওই কাসিদা ভারতের মুসলিম এবং অমুসলিমদের কাছে সমানভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতের হিন্দু ঋষিগণ এ নিয়ে অনেক গবেষণা করছেন।
– ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী চেঙ্গিস খানের নাতি হালাকু খানের হাতে বাগদাদ ধ্বংস হয়েছিল ১২৫৮ খৃষ্টাব্দে। বিভিন্ন সূত্রমতে প্রায় ৮ লক্ষ লোককে তখন নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। অনেকে মনে করেন, এই ধ্বংসযজ্ঞ ছিল আব্বাসীয়দের...
– ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী ১২৫৮ সালের ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখ। আগুনঝরা ফেব্রুয়ারি না হলেও, বাগদাদ জ্বলছে। অসহায় খলীফা মুসতাসিম বিল্লাহ বাধ্য হয়ে সৌন্দর্যময় বাগদাদের পতন অবলোকন করছেন। দীর্ঘ প্রায় ৫০০ বছরে ধরে যে বাগদাদ...
– ডক্টর আব্দুল বাতেন মিয়াজী যে মুহূর্তে স্পেনের মুসলমানগণ দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছিলো এবং উত্তর স্পেনের খৃষ্টানরা শক্তি সঞ্চয় করে দক্ষিণে মুসলমানদের কোণঠাসা করছিলো, ঠিক সেই মুহূর্তে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আধিপত্য এশিয়া মাইনর থেকে ইউরোপের...